সন্তানের প্রতি অাপনার (মা-বাবার) করণীয়ঃ
১. সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থা মায়ের উচিত অাল্লাহকে ভয় করা,সুসন্তান কামনা করা,নিজে অাল্লাহর হুকুম পালন করা।বেশী বেশী নামাজ ও কুরঅান পড়া ভলো।
উদহারনঃ কোন মহিলা যদি সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় সিনেমা হলে যায়,তার সন্তানও একটু বড় হলে সিনেমায় দিন-রাত কাটাবে।
২. সন্তার ভূমিষ্ট হওয়ার পর অাজান দেওয়া।
এখন অামাদের দেশে সন্তান হাসপাতালে জন্ম নেওয়াতে অাজান দেওয়ার কথায় ভুলে যায়।
৩. সন্তানের একটা ইসলামী নাম রাখা।
এখন অামাদের দেশে সন্তানের এমন এমন নাম রাখে যা শুনে বলা যায় না যে নামটা কি অাদৌ কোন মুসলামান পরিবারের সন্তানের নাম।
৪. অাকীকা দেওয়া।
৫. সে কথা বলতে শিখলে সালাম শিখানো।অাদব কায়দা শিখানো।ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো শিখানো,বিশেষ করে কালেমা শিখানো।
অার এখন অামরা ইংরেজি শিখানোতে ব্যস্ত।
৬. সে কথা বলতে ও হাঁটতে জানলে তাকে মক্তবে দেওয়া অার বাবা - মায়ের সাথে একসাথে নামাজ পড়াতে শিখানো।
৭. সন্তানের বয়স ৭ বছর হলে নামাজ পড়ানোর অভ্যাস গড়ে তুলা। বয়স ৯ বছর হলে নামাজের জন্য প্রহার করা।
৮. সন্তানকে একাডেমিক পড়া লেখা শিখানো।
৯. সন্তানে সামনে কোন বাজে কথা না বলা।
১০. বয়স ৭ বছর হলে বিছানা অালাদা করে দেওয়া।
১১. সন্তানকে বালেগ হওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিয়ে করানো।যাতে সে তার জৈবিক চাহিদা মিটাতে কোন অাপরাধ কর্মে জড়িয়ে না পড়ে।
১২. সর্বশেষ তার সম্পত্তি তাকে বুঝিয়ে দেওয়া।বঞ্চিত না করা।
অামি মনে করি উপরিউক্ত কাজগুলো কোন মা-বাবা তার সন্তানের জন্য করলে।কষ্মীনকালেও অাপনার সন্তান অাপনার হকগুলো অাপনাকে ঘাটতি রাখবেনা,অাপনাকে অার বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে না।
এখন মা-বাবারা এই বিষয় নিয়ে চিন্তাও করে না।তাই মা-বাবার প্রতি সন্তানের ভালবাসার ঘাটতি হয়।অাসুন অামরা সন্তানের প্রতি যত্নবান হই,সন্তানও মা-বাবার প্রতি যত্নবান হবে।
শিশুরা মসজিদে গেলে তাদেরকে ধমক দিবেনা না।সে মসজিদে যা করতে চায় করুক।
সন্তানদের বিবাহ করাতে কার্পন্য করবেন না।যতদ্রুত সম্ভব তার নৈতিকতা হারানোর অাগে,বা অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার অাগেই তার বিবাহ নিশ্চিত করুন।
অাল্লাহ অামাদেরকে ইসলাম সম্পর্কে জানার ও মানার তাওফিক দান করুক।অামিন।
১. সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থা মায়ের উচিত অাল্লাহকে ভয় করা,সুসন্তান কামনা করা,নিজে অাল্লাহর হুকুম পালন করা।বেশী বেশী নামাজ ও কুরঅান পড়া ভলো।
উদহারনঃ কোন মহিলা যদি সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় সিনেমা হলে যায়,তার সন্তানও একটু বড় হলে সিনেমায় দিন-রাত কাটাবে।
২. সন্তার ভূমিষ্ট হওয়ার পর অাজান দেওয়া।
এখন অামাদের দেশে সন্তান হাসপাতালে জন্ম নেওয়াতে অাজান দেওয়ার কথায় ভুলে যায়।
৩. সন্তানের একটা ইসলামী নাম রাখা।
এখন অামাদের দেশে সন্তানের এমন এমন নাম রাখে যা শুনে বলা যায় না যে নামটা কি অাদৌ কোন মুসলামান পরিবারের সন্তানের নাম।
৪. অাকীকা দেওয়া।
৫. সে কথা বলতে শিখলে সালাম শিখানো।অাদব কায়দা শিখানো।ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো শিখানো,বিশেষ করে কালেমা শিখানো।
অার এখন অামরা ইংরেজি শিখানোতে ব্যস্ত।
৬. সে কথা বলতে ও হাঁটতে জানলে তাকে মক্তবে দেওয়া অার বাবা - মায়ের সাথে একসাথে নামাজ পড়াতে শিখানো।
৭. সন্তানের বয়স ৭ বছর হলে নামাজ পড়ানোর অভ্যাস গড়ে তুলা। বয়স ৯ বছর হলে নামাজের জন্য প্রহার করা।
৮. সন্তানকে একাডেমিক পড়া লেখা শিখানো।
৯. সন্তানে সামনে কোন বাজে কথা না বলা।
১০. বয়স ৭ বছর হলে বিছানা অালাদা করে দেওয়া।
১১. সন্তানকে বালেগ হওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিয়ে করানো।যাতে সে তার জৈবিক চাহিদা মিটাতে কোন অাপরাধ কর্মে জড়িয়ে না পড়ে।
১২. সর্বশেষ তার সম্পত্তি তাকে বুঝিয়ে দেওয়া।বঞ্চিত না করা।
অামি মনে করি উপরিউক্ত কাজগুলো কোন মা-বাবা তার সন্তানের জন্য করলে।কষ্মীনকালেও অাপনার সন্তান অাপনার হকগুলো অাপনাকে ঘাটতি রাখবেনা,অাপনাকে অার বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবে না।
এখন মা-বাবারা এই বিষয় নিয়ে চিন্তাও করে না।তাই মা-বাবার প্রতি সন্তানের ভালবাসার ঘাটতি হয়।অাসুন অামরা সন্তানের প্রতি যত্নবান হই,সন্তানও মা-বাবার প্রতি যত্নবান হবে।
শিশুরা মসজিদে গেলে তাদেরকে ধমক দিবেনা না।সে মসজিদে যা করতে চায় করুক।
সন্তানদের বিবাহ করাতে কার্পন্য করবেন না।যতদ্রুত সম্ভব তার নৈতিকতা হারানোর অাগে,বা অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার অাগেই তার বিবাহ নিশ্চিত করুন।
অাল্লাহ অামাদেরকে ইসলাম সম্পর্কে জানার ও মানার তাওফিক দান করুক।অামিন।