জাতীয় কবিকে জেনে নিন

আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ, শনিবার। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অন্যতম প্রাণপুরুষ, আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন।

মসজিদের হুজুরদের সরকারি বেতন দিতে হবে - ডাঃদীপু মনি

মসজিদের হুজুরদের যা বেতন তাতে রাতে যে মুসল্লিদের ঘরে চুরি করতে যায় না এটাই তো অস্টাশ্চার্য বিষয়

৫২ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা

বাজার থেকে ৫২ পদের জিনিস ক্রয় করতে নিষেধাজ্ঞা এসেছে আদালত থেকে। কেউ আমার থেকে লিখিত নিয়ে যান, লিখে দিচ্ছি।

মা-বাবার করণীয়

সন্তানের প্রতি অাপনার (মা-বাবার) করণীয়ঃ ১. সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থা মায়ের উচিত অাল্লাহকে ভয় করা,সুসন্তান কামনা করা,নিজে অাল্লাহর হুকুম পালন করা।বেশী বেশী নামাজ ও কুরঅান পড়া ভলো।

অাপনার পছন্দের বাসটি বেঁচে নিন!

১. গ্রীন লাইন ২. দেশ ট্রাভেল্স ৩. হানিফ ৪. ইনা ৫. স্টার লাইন

Wednesday 30 October 2019

স্ত্রীর পাশে থাকতে চান তামিম

আপনারা জানেন, পারিবারিক কারণে ভারত সফর থেকে আমি বিরতি নিয়েছি। এই সিরিজে খেলতে না পেরে আমি নিজেও ভীষণ হতাশ।

বাংলাদেশ প্রথমবার ভারতে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে যাচ্ছে। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও আমাদের প্রথম ম্যাচ এই সফরে। এই সফর ও নতুন মৌসুমের জন্য আমি খুব ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। দেশের বাইরে গিয়ে আলাদা করে এক মাস ফিটনেস ট্রেনিং করেছি। দেশে ফিরে ব্যাটিং অনুশীলন করেছি। শারীরিক ও মানসিকভাবে দারুণ প্রস্তুতি নিয়েছি। কিন্তু তার পরও সফরে যেতে পারছি না, কারণ কখনও কখনও পরিবার ও আপনজনের পাশে ক্রিকেট গৌণ হয়ে ওঠে।
আমি ও আমার স্ত্রী আমাদের দ্বিতীয় সন্তানের অপেক্ষায় দিন গুনছি। আমার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে আমাদের ধারণার চেয়ে একটু বেশি সময় ওকে হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। আমার মনে হয়েছে, এই সময়টায় ওর পাশে আমার থাকা উচিত। এজন্যই ছুটি নিতে হয়েছে। এমনিতেই পরিবার থেকে অনেকটা সময় আমরা দূরে থাকি, তাদেরকে প্রাপ্য সময়টুকু দিতে পারি না। আমাদের পরিবারের সদস্যারা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। অন্য অনেক সময় না পারলেও জীবনের এই সময়গুলোতে অন্তত পরিবার আমাকে পাশে চাইতেই পারে।
আমি আমার দলকে মিস করব, ক্রিকেট মাঠকে মিস করব। তবে জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে স্ত্রী যেন আমাকে মিস না করে, সেটুকু নিশ্চিত করতে চেয়েছি। সবার কাছে আমাদের জন্য দোয়া চাইছি। ইনশাল্লাহ খুব দ্রুতই আবার আমাকে মাঠে দেখতে পাবেন।
কঠিন সময়ে পাশে থাকার জন্য ও সমর্থনের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

তিন লাখ টাকা সহায়তা পেলে বাঁচতে পারেন পেকুয়ার ফাতেমা বেগম

তিন লাখ টাকা সহায়তা পেলে বাঁচতে পারেন পেকুয়ার ফাতেমা বেগম
-------------
পেকুয়া সরকারি মডেল জি.এম.সি ইনস্টিটিউশনের
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ২০১৬ ব্যাচের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র হাছান উদ্দিন রিমনের মা'কে বাচাঁতে সবাই এগিয়ে আসুন।
পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া ইউনিয়নের সবজীবন পাড়া এলাকার হারুনুর রশিদের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৪০)। তিন সন্তানের জননী তিনি। কক্সবাজারের হ্যাচারীতে দশ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করতেন তার স্বামী হারুনুর রশিদ।

স্বামীর অল্প এ আয়ে টানাপোড়েনের সংসারে তাদের সন্তানদের পড়াশোনা করানো ছিল এক প্রকার বিলাসিতা। তখনি গৃহিণী ফাতেমা বেগম নেমে পড়েন জীবনযুদ্ধে। ঘরে বসে দর্জির কাজ করে হাল ধরেন সংসারের। পড়াশোনা চালিয়ে নেন তিন সন্তানের। সংসারের সব কাজ সেরে যা সময় হাতে থাকতো, বসে পড়তেন সেলাই মেশিন নিয়ে। কারণ সন্তানদের শিক্ষার ব্যাপারে অদম্য ছিলেন ফাতেমা বেগম। যেকোনো মূল্যে তাদের সুশিক্ষিত করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন মহীয়সী এ নারী।
তবে, শত পরিশ্রম হলেও দিনশেষে একটি স্বস্তি ছিল তার। নিজের সন্তানরা পড়াশোনা করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে একদিন দুঃখ ঘোচাবে তাদের। কিন্তু অভাগা এই মা কি জানতেন, তার জন্য আরো কঠিন সংগ্রাম বাকি রেখেছিলেন সৃষ্টিকর্তা !
বর্তমানে দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারের সাথে লড়ছেন তিনি। ২০১৮ সালের প্রথম দিকে শারিরীক অসুস্থতা নিয়ে নানা ডাক্তারের শরণাপন্ন হন তিনি। ফেব্রুয়ারী মাসের শেষের দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তার ব্রেস্ট ক্যান্সার সনাক্ত করেন ডাক্তার। তখনি মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে সংগ্রামী এ মায়ের।
এদিকে স্ত্রীর অসুস্থতার কারণে হ্যাচারীর চাকরি ছেড়ে নিজের এলাকায় এখন টমটম অটোরিকশা চালাচ্ছেন স্বামী হারুনুর রশিদ। স্ত্রীর চিকিৎসা জন্য ইতিমধ্যে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে তার।
বর্তমানে তাদের বড় ছেলে হাসান উদ্দিন রিমন পড়াশোনা করেন চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইউষ্টিটিউটে। কম্পিউটার ইঞ্জিয়ারিংয়ের ষষ্ঠ সেমিস্টারে ছাত্র সে। মেয়ে রাজিয়া সোলতানা রিপন পড়ছেন চকরিয়া সরকারি কলেজের এইচএসসি ১ম বর্ষে ও ছোট ছেলে হোসাইন উদ্দিন পড়েন ফাঁশিয়াখালী ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসায়। সে এবারে জেডিসি পরীক্ষা দেবে।
বারবাকিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নাছির উদ্দীন মিয়া বলেন, সহায় সম্পত্তি যা ছিল সবকিছুর বিনিময়ে এতদিন চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন তারা। হারুনুর রশিদ স্ত্রীর চিকিৎসা চালাতে গিয়ে ইতিমধ্যে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে ধার নিয়েছেন একলাখ টাকারও বেশি অর্থ। টাকার অভাবে ফাতেমা বেগমের চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা বন্ধের উপক্রম হয়েছে। কিন্তু জীবন সংগ্রামের কঠিন এ যুদ্ধে কোনভাবে হারতে চাননি ফাতেমা বেগম। সারাজীবন দারিদ্রতার সাথে লড়ে গেছে সে।
স্বামী হারুনুর রশিদ বলেন, আমার স্ত্রীর চিকিৎসা জন্য ইতিমধ্যে তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এর অধিকাংশ ধারদেনা। বর্তমানে তার ওষুধ, পরীক্ষা ও কেমোথেরাপির জন্য প্রতিমাসে প্রয়োজন হচ্ছে প্রায় ৩০হাজার টাকা। আমি দিনমজুর মানুষ। টমটম অটোরিকশা চালিয়ে এত টাকা জোগাড় করতে আমাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ডাক্তার বলেছেন অপারেশনের মাধ্যমে আমার স্ত্রীকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু এ অপারেশনের জন্য প্রয়োজন তিন লাখ টাকা। সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিরা যদি এগিয়ে আসেন আমার স্ত্রীকে হয়তো বাঁচানো যাবে। আমাদের তিনটি সন্তানের ভবিষ্যত চিন্তা করে তাদের মাকে বাঁচতে এগিয়ে আসার জন্য সবার কাছে করজোড় মিনতি জানাচ্ছি।
আমি বিশেষ করে অনুরোধ জানাচ্ছি পেকুয়া সরকারি মডেল জি.এম.সি ইনস্টিটিউশনের প্রাক্তন ২০১৬ ব্যাচের আমার সকল বন্ধুবান্ধবকে।
আর্থিক সহায়তা পাঠানোর ঠিকানা-
ফাতেমা বেগম,
বিকাশ পারসোনাল- ০১৮১৯০৩৩৮৫২
ব্যাংক হিসাব নংঃ-
ফাতেমা বেগম অ/ঈ- ০১৯২১২২০০০০৫২৩৪
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক, পেকুয়া শাখা।
চট্রগ্রাম শহরে বা চট্রগ্রাম শহরের বাহিরে যারা অবস্হানরত আছেন তারা রোগীর বড় ছেলে
হাছান উদ্দিন রিমনের কাছে পাঠাই দিতে পারেন।
বিকাশ পারসোনাল :01823143454 (রোগীর বড় ছেলে)

Sunday 20 October 2019

ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত - ২

ভোলার বোরহান উদ্দীন উপজেলায় রাসূল (সাঃ) কে কূটুক্তির প্রতিবাদে  তৈহিদী জনতার  মিছিলে পুলিশের গুলিতে নিহত ৫, আহত শতাধিক। বিস্তারিত আসছে...

Saturday 19 October 2019

সানোফি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে

আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ঔষধ প্রস্তুতকারক কম্পানী সানোফি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে!! এর আগে কিন্তু গ্ল্যাক্সো কোম্পানি চলে গেছে একোই অভিযোগে!!

সানোফি জানাচ্ছে, এ দেশের বিপণনব্যবস্থা অনৈতিক। ওষুধ কম্পানিগুলোকে তাদের ওষুধ চালানোর জন্য ডাক্তারদের বড় অঙ্কের কমিশন ও উপহারসামগ্রী দিতে হয়। তবেই শুধু তাঁরা রোগীদের ওই কম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করেন। কিন্তু এ ধরনের মার্কেটিং সানোফির বৈশ্বিক নীতি অনুমোদন করে না।
ডাক্তারদের ঘুষ দেয়া ছাড়া এই দেশে মার্কেটিং হয়না।
তাই তারা বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বাংলাদেশ থেকে নিজেদের শাখা প্রতিষ্ঠান গুটিয়ে নিচ্ছে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ওষুধ প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান সানোফি। এর কারণ হিসেবে এ দেশের অনৈতিক বিপণনব্যবস্থাকে দায়ী করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সানোফির কর্মকর্তারা জানান, এ দেশের বিপণনব্যবস্থা অনৈতিক। ওষুধ কম্পানিগুলোকে তাদের ওষুধ চালানোর জন্য ডাক্তারদের বড় অঙ্কের কমিশন ও উপহারসামগ্রী দিতে হয়। তবেই শুধু তাঁরা রোগীদের ওই কম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করেন। কিন্তু এ ধরনের মার্কেটিং সানোফির বৈশ্বিক নীতি অনুমোদন করে না। অথচ সানোফি যদি এ ধরনের ঘুষ না দেয় তাহলে উদ্ভাবন ও মার্কেটিং কোনোটিতেই ভালো করতে পারবে না।
সানোফি বাংলাদেশের এমডি মুইন উদ্দিন মজুমদার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যেসব দেশে সানোফি কাজ করে সেসব দেশে আমরা নিয়মিতভাবেই আমাদের ক্রেতাদের কিভাবে সর্বোত্তম উপায়ে সেবা দিতে পারি সে বিষয়টি মূল্যায়ন করি। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে এ মূল্যায়নে ভিন্ন চিত্র উঠে আসছে।’
জানা যায়, সম্প্রতি কম্পানিটির বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুইন উদ্দিন মজুমদার ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান অর্থ কর্মকর্তা চার্লস বিলার্ড এক চিঠির মাধ্যমে কম্পানির বাংলাদেশ ত্যাগের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
তবে কম্পানির মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর ফারহানা তোফায়েল গতকাল রবিবার রাতে বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে অফিস গুটিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা এখনো আমাদের জানানো হয়নি। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে কম্পানির কাজের মডেল পরিবর্তিত হয়। সে রকম বাংলাদেশেও কোনো কোনো মডেল পরিবর্তনের চিন্তাভাবনা চলছে।’
ফরাসি এ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে কাজ করছে ১৯৫৮ সাল থেকে। সানোফি বাংলাদেশ লিমিটেডের মোট শেয়ারের মধ্যে ৪৫.৩৬ শতাংশ মালিকানা বাংলাদেশ সরকারের। বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অধীনে পরিচালিত এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান। বাকি অংশের মালিকানায় রয়েছে সানোফি। এ দেশে তাদের এক হাজার কর্মী রয়েছে। ওষুধ উৎপাদন, মজুদ ও সরবরাহে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখে সানোফি, এমন স্বীকৃতি রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। ঢাকার টঙ্গীতে প্রতিষ্ঠানটির কারখানা রয়েছে।
এদিকে সানোফির বাংলাদেশ ত্যাগের ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন এর কর্মীরা। ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁরা উদ্বিগ্ন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মী বলেন, ‘আমরা নানাজন থেকে নানা কথা শুনতে পাচ্ছি। ফলে আমাদের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। আমরা অনিশ্চয়তার সময় পার করছি। যদিও কম্পানি জানিয়েছে, কর্মীরা তাদের চাকরি হারাবে না। কিন্তু অন্তরালে সিনিয়র কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে কর্মীদের ক্ষতিপূরণের একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে।’

সিলেটে আলেম তৈরির কর্মশালা

বাংলাদেশ মাদরাসা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা সিলেট এর উদ্যোগে যুগোপযোগী আলেম তৈরির কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

শাহজালাল জামেয়া পরিষদের সভাপতি শরীফ মাহমুদের পরিচালনায় কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হজরত মাওলানা আবু তায়্যিব সৎপুরী। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করেন, শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা লুৎফুর রহমান হুমাইদী, উপাধ্যক্ষ মাওলানা ফয়জুল্লাহ বাহার,ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাফিজ জাকির হুসাইন ও মাওলানা মুফতি আলী হায়দার। অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগরী পরিষদের উপদেষ্টা মাওলানা সাইফুল ইসলাম, আব্দুল হালিম, কবির আহমদ ও মুজাহিদুর রহমান।

Tuesday 8 October 2019

শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান পুরস্কার পেলেন বদিউল আলম

কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার বারবাকিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বদিউল আলম সমাজ সেবাই বিশেষ অবদানের জন্য সম্মাননা স্মারক লাভ করেন।

Thursday 3 October 2019

চলুন জেনে নিই একজন সফল উদ্যোক্তা সম্পর্কে

দাঁড়ি-টুপিওয়ালা ভদ্রলোকটিকে চেনেন নাকি?


হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। ইনিই মাহমুদুল হাসান সোহাগ। বাংলাদেশের লক্ষ তরুনের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (BUET) থেকে EEE তে গ্র‍্যাজুয়েশন শেষ করে যিনি হয়েছেন একাধারে গবেষক ও সফল উদ্যোক্তা।

উদ্ভাস উন্মেষ শিক্ষা পরিবারের সফল প্রতিষ্ঠাতা তিনি। প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশের প্রথম এবং সবচেয়ে বড় অনলাইনভিত্তিক বুকশপ rokomari.com এর। বাংলাদেশের প্রথম অনলাইনভিত্তিক স্কুল অন্যরকম পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা তিনিই; যার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আয়মান সাদিক তৈরি করেছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন স্কুল 'টেন মিনিট স্কুল'।

তিনি একাধারে প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক পাই ল্যাবস বাংলাদেশ লিঃ, টেকশপ বাংলাদেশ লিঃ, অন্যরকম সফটওয়্যার লিঃ, অন্যরকম প্রকাশনী লিঃ,অন্যরকম সল্যুশনস লিঃ, অন্যরকম ওয়েব সার্ভিসেস লিঃ, অন্যরকম ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি লিঃ এর মতো সফল প্রতিষ্ঠানগুলো্রক


তিনি বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড-এর একাডেমিক কাউন্সিলরও ছিলেন। তিনিই বাংলাদেশে প্রথম ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিন(EVM) তৈরি করেছেন। যাঁর ঝুলিতে আছে দেশ-বিদেশের অনেকগুলো পুরস্কার ও সম্মাননাও।